মাহে রমজানে রয়েছে মানব জাতির জন্য আল্লাহ তায়ালার অফুরন্ত দয়া, ক্ষমা
এবং জাহান্নাম থেকে নাজাতের প্রতিশ্রুতি। আর এ মাসে ইবাদতের সওয়াবের মান
বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে সত্তর গুণ। আর এ মাসেই রয়েছে সেই মহিমান্বিত লাইলাতুল
কদর যা হাজার মাসের চেয়ে ও শ্রেষ্ঠ । সিয়ামের মত একটা গুরুত্ব পূর্ণ
ইবাদতের জন্যে আল্লাহ তায়ালা এ মাসকে নির্ধারিত করেছেন এবং গোটা মাসের
সিয়াম পালন ফরয করে দিয়েছেন। তাই পবিত্র মাহে রমজান অনন্য ফযীলতের মাস
হিসেবে তার রয়েছে সীমাহীন মর্যাদা ও গুরুত্ব।
আর এসবের মূল করণ হলো, এ মাসেই আল্লাহ তায়ালার সর্বশেষ হিদায়াতের কিতাব “আল-কুরআন” নাযিল হওয়া। তাই আল কুরআন নাযিলের মাধ্যমে মাহে রমজান আল্লাহ তা’য়ালার পক্ষ থেকে মানব জাতির জন্য বয়ে নিয়ে এসেছে চিরন্তন মুক্তি ও কল্যাণের বাণী।
আর এসবের মূল করণ হলো, এ মাসেই আল্লাহ তায়ালার সর্বশেষ হিদায়াতের কিতাব “আল-কুরআন” নাযিল হওয়া। তাই আল কুরআন নাযিলের মাধ্যমে মাহে রমজান আল্লাহ তা’য়ালার পক্ষ থেকে মানব জাতির জন্য বয়ে নিয়ে এসেছে চিরন্তন মুক্তি ও কল্যাণের বাণী।